রাজু আহমেদ
মামলা হামলা ও লুটপাট করেও দাবিয়ে রাখতে পারে নি বিএনপি নেতা রফিকুল ইসলাম রফিককে । তিনি রাজশাহীর বাগমারা উপজেলার নরদাশ ইউনিয়নের সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান । বর্তমানে তিনি ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। ১৯৯১ সাল থেকে তিনি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির সাথে জড়িত আছেন। বিগত দিনে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় বিভিন্ন ধরনের মামলা হয়েছে তার বিরুদ্ধে এবং একাধিকবার জেল ও খাটতে হয়েছে তাকে । তারপরও থেমে নেই এই বিএনপি নেতা রফিকুল ইসলাম রফিক । জন্মের পর থেকেই তিনি শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শে গড়া বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি দলকে তিনি মনে গেঁথে নিয়েছেন। তিনি বলেন, আমি ১৯৯১ সাল থেকে আমি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী বিএনপি সাথে ছিলাম এখনো আছি এবং আমি ছোট থেকে সব ধরনের রাজনৈতিক কর্মসূচি পালনে বিভিন্ন যায়গায় গিয়ে অনেক কঠিন পরিস্থিতিতেও যুক্ত হয়ে আন্দোলন করেছি এই আন্দোলনকে ঘীরে আওয়ামী লীগের কিছু লোক আমার বিরুদ্ধে মামলা ও বিভিন্ন হুমকি দিয়েছে আওয়ামীলীগের করা মামলায় আমাকে জেলে যেতে হয়েছে অনেকবার তবুও আমাকে তারা দাবিয়ে রাখতে পারে নি । ২০২১ সালে বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় একটি দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয় । কিন্তু আওয়ামীলীগের লোকজন এই দোয়া মাহফিল ইউনিয়নের কোন যায়গায় করতে দেওয়া হয় নাই পরিশেষে আমি আমার নিজ বাড়ির ছাদে দোয়া মাহফিলের আয়োজন করি এতেও বিভিন্নভাবে বাধা বিপত্তি আসে । গত ৫ আগস্টের পরে আমার ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পালিয়ে গেলে আমাকে ১৮ ই সেপ্টেম্বর চেয়ারম্যানের দায়িত্ব দেওয়া হয় কিন্তু কিছু আওয়ামীলীগের লোকজন ও কিছু আওয়ামীলীগের ইউপি সদস্য আমাকে বিভিন্নভাবে আমার সাথে ষড়যন্ত্র করছে । বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশে ফিরলেই সকল পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে বলে মনে করেন বিএনপি নেতা রফিক।