
আল রোকন
রিপোর্টার কুমিল্লা।
দাউদকান্দি উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ হাবিবুর রহমান বলেন, এ প্রতিষ্ঠান ১৯৭২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে শুরুতেই ২০ শয্যায় ক্রমেই বেড়ে উন্নত হয় ৩০ শয্যায় ৫০ শয্যায় হওয়ার প্রস্তাবনা চলছে পুরাতন ভবনের কারণেই এই হাসপাতালটি বর্তমানে ঝুঁকিপূর্ণ বিভিন্ন সময়ে ছাদের অংশ দেয়ালের অংশ ধসে পরে যাচ্ছে।
রোগী বেডে থাকা অবস্থায় ছাদ ধসে মারাত্মক আহত হয়েছে বড় ধরনের সার্জারি হয়েছে বলে জানিয়েছেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনায় স্বীকার হচ্ছে হাসপাতালে আসা রোগীরা। গত ১-১০২০২৫ এপ্রিল মাসে এই ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে ভবনটি ভেঙ্গে পূর্ণ নির্মাণের নীতিগত যে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে আমাদের বিকল্প কোন ভবন না থাকায় কারণে সেবা প্রদান করতে বেঘাত ঘটছে আমাদের সেবা কার্যক্রম এই ঝুঁকিপূর্ণ ভবনটিতে চালু রেখেছি স্বাস্থ্য প্রকৌশলী বিভাগ এ ব্যাপারে যথেষ্ট তাৎপরতার সহিত কাজ করছে তারা আশ্বস্ত করেছেন অচিরেই একটা বিকল্প ব্যবস্থা করা হবে বলে জানিয়েছেন।
ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়কের পাশে এবং ভৌগোলিকভাবে যাতায়াত ব্যবস্থা সহজের কারনে আশপাশের কয়েকটি উপজেলার মানুষ চিকিৎসার জন্য এখানে আসে। সেইসাথে সড়ক দুর্ঘটনার রোগীসহ চিকিৎসা সেবা দিতে গিয়ে আমরা হাসপাতালটিতে পূর্ণাঙ্গ সেবা কার্যক্রম চালাতে পারছি না।